Skip to main content
NTV Online

মত-দ্বিমত

মত-দ্বিমত
  • অ ফ A
  • প্রতিক্রিয়া
  • সমসাময়িক
  • বহির্বিশ্ব
  • ব্যঙ্গ রঙ্গে
  • ফিরে দেখা
  • স্মরণ
  • বিদেশি কলাম
  • নগর দর্পণ
  • অতিথি কলাম
  • খেলাধুলা
  • পাঠকের কলাম
  • বিবিধ
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • অর্থনীতি
  • শিক্ষা
  • মত-দ্বিমত
  • শিল্প ও সাহিত্য
  • জীবনধারা
  • স্বাস্থ্য
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • ভ্রমণ
  • ধর্ম ও জীবন
  • নির্বাচন
  • সহজ ইংরেজি
  • প্রিয় প্রবাসী
  • আইন-কানুন
  • চাকরি চাই
  • অটোমোবাইল
  • হাস্যরস
  • শিশু-কিশোর
  • এনটিভি ইউরোপ
  • এনটিভি মালয়েশিয়া
  • এনটিভি ইউএই
  • English Version
  • এনটিভি বাজার
  • এনটিভি কানেক্ট
  • যোগাযোগ
  • English Version
  • এনটিভি ইউরোপ
  • এনটিভি অস্ট্রেলিয়া
  • এনটিভি ইউএই
  • এনটিভি মালয়েশিয়া
  • এনটিভি কানেক্ট
  • ভিডিও
  • ছবি
  • এনটিভির অনুষ্ঠান
  • বিজ্ঞাপন
  • আর্কাইভ
  • কুইজ
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • অর্থনীতি
  • শিক্ষা
  • মত-দ্বিমত
  • শিল্প ও সাহিত্য
  • জীবনধারা
  • স্বাস্থ্য
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • ভ্রমণ
  • ধর্ম ও জীবন
  • নির্বাচন
  • সহজ ইংরেজি
  • প্রিয় প্রবাসী
  • আইন-কানুন
  • চাকরি চাই
  • অটোমোবাইল
  • হাস্যরস
  • শিশু-কিশোর
  • এনটিভি ইউরোপ
  • এনটিভি মালয়েশিয়া
  • এনটিভি ইউএই
  • English Version
  • এনটিভি বাজার
  • এনটিভি কানেক্ট
  • যোগাযোগ
  • English Version
  • এনটিভি ইউরোপ
  • এনটিভি অস্ট্রেলিয়া
  • এনটিভি ইউএই
  • এনটিভি মালয়েশিয়া
  • এনটিভি কানেক্ট
  • ভিডিও
  • ছবি
  • এনটিভির অনুষ্ঠান
  • বিজ্ঞাপন
  • আর্কাইভ
  • কুইজ
Follow
  • মত-দ্বিমত
ছবি

নিউইয়র্কে পারসা ইভানা

প্রকৃতির কোলে কৌশানী মুখার্জি

মিষ্টি হাসিতে সাবিলা নূর

মায়াবী চোখে কেয়া পায়েল

প্যারিসে রোমান্টিক মুডে মেহজাবীন-আদনান

দেশে দেশে ঈদুল আজহা উদযাপন

‘কনকা সেরা পরিবার’ সিজন- ৩ চ্যাম্পিয়ন ঢাকার শাহিদিন-ফারহানা পরিবার

কোহলির স্বপ্নজয়ে সারথি আনুশকা!

প্রকৃতিপ্রেমী বুবলী

ইউরোপের রাজাদের বিজয় উদযাপন

ভিডিও
এ লগন গান শোনাবার : পর্ব ২০৫
এ লগন গান শোনাবার : পর্ব ২০৫
কনকা সেরা পরিবার, সিজন ০৩, গ্র্যান্ড ফিনালে
কনকা সেরা পরিবার, সিজন ০৩, গ্র্যান্ড ফিনালে
ছুটির দিনের গান : পর্ব ৪১৫ (সরাসরি)
ছুটির দিনের গান : পর্ব ৪১৫ (সরাসরি)
নাটক : বাকির খাতা ফাঁকি
নাটক : বাকির খাতা ফাঁকি
এই সময় : পর্ব ৩৮৩৩
জোনাকির আলো : পর্ব ১২৮
জোনাকির আলো : পর্ব ১২৮
আপনার জিজ্ঞাসা : পর্ব ৩৩৮৪
আপনার জিজ্ঞাসা : পর্ব ৩৩৮৪
ছাত্রাবাঁশ : পর্ব ১৭
পবিত্র হজ্ব ২০২৫ (সরাসরি)
পবিত্র হজ্ব ২০২৫ (সরাসরি)
গানের বাজার, পর্ব ২৩৬
মুহম্মদ জাফর ইকবাল
০০:১৯, ০২ ডিসেম্বর ২০১৬
আপডেট: ০৭:৪১, ০২ ডিসেম্বর ২০১৬
মুহম্মদ জাফর ইকবাল
০০:১৯, ০২ ডিসেম্বর ২০১৬
আপডেট: ০৭:৪১, ০২ ডিসেম্বর ২০১৬
আরও খবর
সাদাসিধে কথা: আর কতদিন এই ভাঙা রেকর্ড?
সাদাসিধে কথা: স্বপ্ন এবং দুঃস্বপ্ন
সাদাসিধে কথা: বাজাই আমার ভাঙা রেকর্ড
সাদাসিধে কথা: মানুষ মানুষের জন্য
সাদাসিধে কথা: পদ্মা ব্রিজ দিয়ে কী হবে?

সাদাসিধে কথা

আবার সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা

মুহম্মদ জাফর ইকবাল
০০:১৯, ০২ ডিসেম্বর ২০১৬
আপডেট: ০৭:৪১, ০২ ডিসেম্বর ২০১৬
মুহম্মদ জাফর ইকবাল
০০:১৯, ০২ ডিসেম্বর ২০১৬
আপডেট: ০৭:৪১, ০২ ডিসেম্বর ২০১৬

আমাদের দেশের ছেলেমেয়েদের প্রতি আমরা যেসব নিষ্ঠুরতা করে থাকি, তার মাঝে এক নম্বরের নিষ্ঠুরতাটি নিশ্চয়ই তাদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষাটি। আমি নিশ্চিত, আজ থেকে অনেকদিন পর যখন সবাই এই সময়ের ভর্তি পরীক্ষা নামের এই নিষ্ঠুরতার কথাটি জানবে, তখন তারা নিশ্চয়ই অবাক হয়ে ভাববে, আমরা কেমন করে আমাদের নিজেদের ছেলেমেয়েদের ওপর এত বড় নিষ্ঠুরতাটি চাপিয়ে দিতে পেরেছিলাম? তারা যদি বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করে তাহলে দেখবে ভর্তি পরীক্ষা নামের এই প্রক্রিয়াটি মোটেও ‘একাডেমিক’ নয়, এটি আসলে ‘বাণিজ্যিক’। অর্থাৎ শিক্ষকেরা কিভাবে বাড়তি কিছু টাকা রোজগার করতে পারবে—সেটি নিশ্চিত করাই এর প্রধান কারণ। শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে একবার সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষার একটি উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। সেখানে সব ইউনিভার্সিটির ভাইস চ্যান্সেলররা ছিলেন, আমাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল কিভাবে সমন্বিত ভর্তিপরীক্ষা নেওয়া সম্ভব, তার ওপরে একটি প্রেজেন্টেশন দেওয়া। আমি গাধা প্রকৃতির মানুষ, তাই সরল বিশ্বাসে বড়-বড় ভাইস চ্যান্সেলরদের সমন্বিত ভর্তি প্রক্রিয়া কিভাবে নেওয়া যায়, তার ওপর ‘জ্ঞান’ দেওয়ার চেষ্টা করেছিলাম। তারা কেউ কোনও আগ্রহ দেখাননি। একজন সরাসরি বলেই ফেলেছিলেন, তিনি যদি এই প্রস্তাবটি নিয়ে নিজের বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের কাছে ফিরে যান, তাহলে তার শিক্ষকেরা তার বারোটা বাজিয়ে ফেলবেন। কাজেই সব বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর এবং শিক্ষকরা বহাল তবিয়তে আছেন, শুধু এই দেশের ছেলেমেয়েদের বারোটা বেজে যাচ্ছে!

ন্যাড়া বেলতলা বারবার যায় না। আগেই বলেছি, আমি গাধা প্রকৃতির, তাই ন্যাড়া হয়েও বেলতলায় শুধু যে যাই তাই নয়—বেলতলায় ঘোরাঘুরি করতে থাকি। এখন ভর্তি পরীক্ষার মরশুম, এই দেশের ছেলেমেয়েরা এই নিষ্ঠুরতার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে। তাই মনে হলো, সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষার কথাটি আরও একবার সবাইকে মনে করিয়ে দেই, অর্থাৎ আরও একবার বেলতলায় যাই।
এই মুহূর্তে ভর্তি পরীক্ষা নামে যে নিষ্ঠুরতা হচ্ছে তার অনেক সমস্যা—যারা পরীক্ষা নেন তারা সেগুলো নিয়ে মাথা ঘামান না। যারা এই পরীক্ষা দেয় তারা টের পায়। আমি যেহেতু অনেকদিন এই প্রক্রিয়াটিকে খুব কাছ থেকে দেখেছি, তাই তার সমস্যাগুলোর কথা জানি, সেগুলো এ রকম—

১. আমাদের দেশে এখন ৩৭টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। এবং যেহেতু সবাই আলাদা আলাদাভাবে ভর্তি পরীক্ষা নিতে চায়, তার জন্যে কমপক্ষে ৩৭টি ছুটির দিন প্রয়োজন। বিষয়টি আরও জটিল, কারণ বড় বড় ইউনিভার্সিটিগুলোর ইউনিটগুলোর পরীক্ষা আলাদা আলাদাভাবে হয়। অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে ফ্যাকাল্টি কিংবা বিভাগেরও আলাদা আলাদা ভর্তি পরীক্ষা হয়। কাজেই এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হওয়া এবং ক্লাস শুরু হওয়ার মাঝখানের সময়টিতে কোনোভাবেই সবগুলো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় নিজেদের ভর্তি পরীক্ষা শেষ করতে পারবে না। কাজেই একই দিনে একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা হয়। বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর এক ধরনের উন্নাসিকতা আছে, তারা ভর্তিপরীক্ষার ভালো তারিখগুলো দখল করে ছোট ছোট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে বিপদের মাঝে ফেলে দেয়।

একেবারে সোজা হিসেবে কেউ যদি সবগুলো বিশ্ববিদ্যালয়কে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার জন্যে এক বা একাধিক দিন নির্ধারণ করে দিতে চায় (মেডিক্যাল এবং ডেন্টালসহ) সেটা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। কাজেই অসম্ভব একটা বিষয়কে সম্ভব করার জন্যে যেটি করা হয়, সেটি এক ধরনের চরম নিষ্ঠুরতা। একই দিনে দুই বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা থাকে, এক বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা দিয়ে ছাত্রছাত্রীদের রাতের বাসে দেশের অন্য প্রান্তে ছুটে যেতে হয়, ইত্যাদি ইত্যাদি। এই দেশের একজন ছাত্র বা ছাত্রীর দেশের যে কোনো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তিপরীক্ষায় অংশ নেওয়ার অধিকার রয়েছে কিন্তু তারা সেটি করতে পারে না।

২. ভর্তিপরীক্ষায় অংশ নিতে টাকার দরকার হয়। রেজিস্ট্রেশনের জন্যে টাকা লাগে, পরীক্ষা দিতে যাওয়ার জন্যে টাকা লাগে, অপরিচিত শহরে থাকার জন্যে টাকা লাগে, সব কিছু মিলিয়ে পরিমাণটি কম নয়। অনেক সময়েই সাথে অভিভাবকেরা যান, কাজেই টাকার পরিমাণটাও বেড়ে যায়। কাজেই একজন ছাত্র বা ছাত্রী যত বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিতে চাইবে, তাকে তত বেশি টাকা খরচ করতে হবে। কাজেই গরিব বাবামায়ের গরিব সন্তান শুধু আশেপাশের কোনও একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য ভর্তিপরীক্ষা দিতে পারে। মধ্যবিত্ত নিম্ন-মধ্যবিত্ত হয়তো কয়েকটা বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতে পারে, কাজেই তাদের ভর্তি হওয়ার সুযোগ বেড়ে যায়। বিত্তশালীদের জন্যে টাকা সমস্যা নয়—তারা যে কয়টি ইচ্ছা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দেয়, এসি বাস, ফার্স্ট ক্লাস ট্রেন কিংবা প্লেনে করে ভর্তিপরীক্ষা দিতে যায়, ভালো হোটেলে রাত কাটায়, তাই তাদের ভর্তি হওয়ার সুযোগ অনেক বেড়ে যায়।

সোজা কথায়, এই দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়ার সুযোগ গরিব বাবামায়ের গরিব সন্তানের জন্যে নয়, বিত্তশালী পরিবারের মেধাবী সন্তানের জন্যে।

৩. ভর্তিপরীক্ষায় অংশ নিতে মেয়েদের সমস্যা ছেলেদের থেকে বেশি, মা-বাবারা অনেক সময়েই তাদের ভর্তি পরীক্ষা দেওয়ার জন্যে দেশের নানা অচেনা শহরে নিয়ে যেতে চান না। কাজেই অনেক মেয়ে শুধুই তার নিজের শহরের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্যে ভর্তি পরীক্ষা দিতে পারে। সেখানে সুযোগ পেলে তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার স্বপ্নপূরণ হয়। সুযোগ না পেলে একটি দীর্ঘশ্বাস ফেলে নিজের ভাগ্যকে মেনে নেয়।

৪. বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার দিন-তারিখগুলো এলোমেলো। কাজেই একজন ছাত্র বা ছাত্রী কোনও এক শহরের কোনও এক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে ছুটতে ছুটতে একটা বাসে ওঠে, সারা রাত বাসে করে দেশের অন্যপ্রান্তের কোনো এক শহরে হাজির হয়। সেখানে বিশ্রাম নেওয়া দূরে থাকুক, অনেক সময় বাথরুমে যাওয়ার সুযোগ পর্যন্ত থাকে না। অচেনা শহরের অচেনা পথে-ঘাটে ঘুরে ঘুরে ক্লান্ত, বিধ্বস্ত ক্ষুধার্ত নিদ্রাহীন চোখে ভর্তি পরীক্ষা দিতে যায়। কতটা ভালোমতো পরীক্ষা দিতে পারে আমি জানি না, শুধু অনুভব করতে পারি—ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখা একটি তরুণ বা তরুণীর ভাগ্যটুকু নিয়ে আমরা ছিনিমিনি খেলি! কেন খেলি? কিছু বাড়তি টাকা রোজগার করার জন্য!

৫. ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষার ফলাফল ব্যবহার করে ছেলেমেয়েদের ভর্তি না করে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যে আলাদাভাবে ভর্তি পরীক্ষা নেয়, তার কারণ হিসেবে দেখানো হয় যে ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষাটি মানসম্পন্ন নয়! কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়গুলো কি বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবে যে, তারা ভর্তিপরীক্ষা নেওয়ার জন্যে যে প্রশ্নগুলো তৈরি করে সেগুলো মানসম্পন্ন? কিছু কিছু বিশ্ববিদ্যালয় পারবে—আমি তাদের স্যালুট করছি, কিন্তু আমি জানি বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয় পারবে না। ভালো করে খুঁজলে দেখা যাবে বিভিন্ন গাইড বই কোচিং সেন্টারের প্রশ্ন দিয়ে ভর্তিপরীক্ষা নেওয়া হয়েছে। ফলাফল বের হওয়ার পর কোচিং সেন্টারগুলো বড় বড় করে পত্রপত্রিকায় ছেলেমেয়েদের ছবি ছাপিয়ে নিজেদের বিজ্ঞাপন জাহির করে। ভর্তিপরীক্ষা সংক্রান্ত জটিলতার জন্যে একবার হাইকোর্ট আমাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ইউনিটের ভর্তিপরীক্ষা পর্যালোচনা করতে দিয়েছিলেন। তখন আমি এক ধরনের বিস্ময় এবং আতঙ্ক নিয়ে আবিষ্কার করেছিলাম ভর্তি পরীক্ষার প্রত্যেকটি প্রশ্ন কোনও না কোনও গাইড বই থেকে নেওয়া।
যদি নিম্নমানের গাইড বই, কোচিং সেন্টারের প্রশ্ন দিয়েই পরীক্ষা নেওয়া হবে, তাহলে আমাদের ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষার ফলাফল দোষ করল কী? কেন আদৌ ভর্তি পরীক্ষা নিতে হবে?

৬. ভর্তি পরীক্ষাগুলো খুব অযত্ন এবং অবহেলার সঙ্গে নেওয়া হয়। প্রত্যেকবার পরীক্ষা নেওয়ার পর দেখা যায় প্রশ্নে ভুল আছে, কিংবা এক প্রশ্ন দুই জায়গায় চলে এসেছে। প্রশ্ন নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কোনও আত্মবিশ্বাস নেই। যদি থাকতো তাহলে পরীক্ষা শেষ হওয়া মাত্র তার সঠিক উত্তর প্রকাশ করে দিতো। ছেলেমেয়েরা নিজেরাই বের করে ফেলত—কে কেমন পরীক্ষা দিয়েছে। পুরো প্রক্রিয়াটাতে স্বচ্ছতা থাকত।

৭. যেহেতু সব ছেলেমেয়েকেই সব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিপরীক্ষা দিতে হয়, তাই ছোট-বড় সব বিশ্ববিদ্যালকেই অসংখ্য ছেলেমেয়ের ভর্তি পরীক্ষা নিতে হয়। বেশিরভাগ বিশ্ববিদ্যালয় এতজন ছেলেমেয়ের ভর্তি পরীক্ষা একা নিতে পারে না। আশেপাশের স্কুল-কলেজের সাহায্য নিতে হয়। ভর্তিপরীক্ষা নেওয়ার সময় শুধু বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা ভর্তি পরীক্ষার ডিউটি দেন না, কর্মকর্তারাও ডিউটি দেন। শুধু শিক্ষক কর্মকর্তা নয়, তাদের স্ত্রী কিংবা স্বামীরাও ডিউটি দেন। স্কুল-কলেজের শিক্ষকেরাও দেন। কাজেই পরীক্ষাগুলো ঠিকভাবে নেওয়া হয় না। পরীক্ষা শেষে যখন উত্তরপত্রগুলো আসে, সেগুলো দেখলেই বোঝা যায় সেখানে প্রক্রিয়াগত কী পরিমাণ ভুল রয়েছে।
একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের একসঙ্গে এত ছেলেমেয়ের পরীক্ষা নেওয়ার ক্ষমতা নেই, তারপরও সেটা নিতে হয়। না নিয়ে উপায় নেই।

৮. ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষা শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যদি খুব দ্রুত ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে নেওয়া যেত, তাহলে কোচিং সেন্টারগুলো ব্যবসা করার সুযোগ পেত না। কিন্তু যেহেতু দীর্ঘ সময় ধরে ভর্তিপরীক্ষা নিতে হয়, তাই কোচিং সেন্টার ব্যবসা করার সুযোগ পায়। এই দেশে কোচিং সেন্টারগুলো যেভাবে ব্যানার ফেস্টুন পোস্টার দিয়ে বিজ্ঞাপন দেয়, তার সঙ্গে শুধু রাজনৈতিক দলগুলোর প্রচারের তুলনা করা যায়। এই দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার সঙ্গে কোচিং সেন্টারের এক ধরনের অদৃশ্য যোগাযোগ রয়েছে। এই বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার জন্যে কোচিং সেন্টারগুলো যে রমরমা ব্যবসা করে, তার সঙ্গে আর কিছুর কোনও তুলনা নেই। মফস্বল থেকে ছেলেমেয়েরা ঢাকায় এসে মেস, হোটেল, বাসা ভাড়া করে কোচিং করে কেবল কোনও একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার জন্য!

৯. প্রায় প্রত্যেকটা বিশ্ববিদ্যালয়ে একটা সিটের জন্যে অনেক ছেলেমেয়ে ভর্তি পরীক্ষা দেয়, কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি করার সময় হঠাৎ করে দেখা যায় অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক বিভাগে ভর্তি করার জন্যে ছেলেমেয়ে পাওয়া যাচ্ছে না! শুনে অবিশ্বাস্য মনে হতে পারে, কিন্তু এ রকম উদাহরণও আছে যেখানে কোনও একটি বিভাগে ওয়েটিং লিস্ট থেকে ডেকেও সিট পূরণ করা যায়নি বলে সিট ফাঁকা রেখে ভর্তি প্রক্রিয়া শেষ করতে হয়েছে। এই বিষয়গুলো ঘটে, কারণ প্রায় সব ছাত্রছাত্রী অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দেয়, যারা ভালো করে পরীক্ষা দিতে প্রস্তুতি নিয়েছে, তারা অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পেয়েছে—কিন্তু ভর্তি হয়েছে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে—অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে তার সিটটা ফাঁকা থেকে যায়। তখন মাইগ্রেশান করে নিচ থেকে ছাত্রদের এনে ভর্তি করা হয়—প্রক্রিয়াটি জটিল, এক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে চলে যাওয়ার জন্য প্রক্রিয়াটি আরও জটিল হয়ে যায়।

১০. সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা না নেওয়ার জন্য আরও অনেক ধরনের সমস্যা হতে পারে, কিন্তু আপাতত শেষ একটি বলেই থামা যাক। সেটি হচ্ছে পুরোপুরি মানবিক। এইচএসসি পরীক্ষা ছেলেমেয়েদের ভবিষ্যৎ জীবনের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা পরীক্ষা। এই পরীক্ষা দিয়ে তাদের খানিকটা আরাম করার কথা। যে পছন্দের বইটি পড়বে বলে অপেক্ষা করছিল সেটি পড়ার কথা, যে জায়গাটিতে বেড়াতে যাবে বলে ঠিক করে রেখেছিল সেখানে বেড়াতে যাওয়ার কথা, যে গ্রামের বাড়িতে অনেকদিন যাওয়া হয়নি সেখানে গিয়ে আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে সময় কাটানোর কথা। কিংবা কোনও কিছু না করেই বিছানায় লম্বা হয়ে শুয়ে গান শোনার কথা। কিন্তু তারা কিছুই করতে পারে না—পরীক্ষা শেষ করে তাদের ভর্তি পরীক্ষার জন্যে প্রস্তুতি নিতে হয়। আমি লক্ষ করেছি, এই বয়সের ছেলেমেয়েরা আজকাল এটাকে ভর্তি পরীক্ষা না বলে ভর্তিযুদ্ধ বলতে শুরু করেছে। কেন একটা ছেলে বা মেয়েকে পড়াশোনা করার পর একটা যুদ্ধ করতে হবে? কেন তারা একটি দিনও শান্তিতে ঘুমাতে পারবে না?

যাই হোক, আমি এখানে যে কথাগুলো লিখেছি, সেই কথাগুলো সবাই জানেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক কিংবা ভাইস চ্যান্সেররাও জানেন, কিন্তু তারপরেও কেউ ছেলেমেয়েদের এই নিষ্ঠুরতা থেকে বাঁচানোর চেষ্টা করেন না। যশোর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর একবার আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়কে প্রস্তাব দিয়েছিলেন যে, কেউ যখন করছে না আমরা দু’টি বিশ্ববিদ্যালয় মিলে একবার একটি ভর্তি পরীক্ষা করি, পরেরবার হয়তো অন্য কেউ যোগ দেবে, এভাবে ধীরে ধীরে এই কালচারটি গড়ে উঠবে।

আমি খুব উৎসাহ নিয়ে আমাদের এই দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যোগটিতে যোগ দিয়েছিলাম। প্রক্রিয়াটি যখন একেবারে শেষ পর্যায়ে, তখন সিলেট শহরের বামপন্থী দলগুলো এই প্রক্রিয়াটি বন্ধ করার জন্য আন্দোলন শুরু করে দিল। সারাজীবন শুনে এসেছি বামপন্থী দল গণমানুষের জন্যে কাজ করে কিন্তু নিজের চোখে যখন দেখতে পেলাম—এটি সত্যি নয়—তখন খুব অবাক হয়েছিলাম। আমি মনে মনে এই বামপন্থী দলগুলোর বড় বড় নেতাদের খুঁজে বেড়াই তাদের জিজ্ঞেস করার জন্য, ছাত্রছাত্রীদের ওপর অত্যাচার কমানোর জন্যে এই উদ্যোগটির বিরোধিতা তারা কেন করেছিলেন? নীতি এবং আদর্শের বড় বড় কথাগুলো কি শুধুই ‘কথা’? যে কথাকে কাজে লাগালে মানুষের উপকার হয়, সেগুলোতে তাদের এত বিতৃষ্ণা কেন? যশোর এবং শাবিপ্রবি-এর যৌথ ভর্তি পরীক্ষার বিরুদ্ধে বামপন্থী দল যখন বিএনপি এবং জামায়াতের সঙ্গে একত্র হয়ে গেল তখন আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় আর এই প্রক্রিয়াটি এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার সাহস পেল না। এ রকম চমত্কার একটা উদ্যোগ সাফল্যের মুখ দেখতে পেল না।

আমি অনেকদিন থেকেই সব বিশ্ববিদ্যালয় মিলে একটি ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার পক্ষে কথা বলে আসছি (কেউ অবশ্যি শুনছে বলে মনে হয় না।) আমি যে কোনও রকম যুক্তি ছাড়া কথা বলছি, তা না, নিজের বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশাল বিশাল ভর্তি পরীক্ষার সঙ্গে জড়িত থেকে একেবারে খুঁটিনাটি বিষয়গুলো অন্য শিক্ষকদের পাশে বসে নিজের হাতে করেছি। বিশ্ববিদ্যালয়ের বড় বড় ভাইস চ্যান্সেলরদের খুঁটিনাটিতে ঢোকার সময়-সুযোগ থাকে না, তাই তারা প্রক্রিয়াগুলোর ডিটেলস জানতে পারেন না, ভাসা ভাসা জেনেই তাদের সন্তুষ্ট থাকতে হয়, আমি সে তুলনায় যথেষ্ট সৌভাগ্যবান, আমি এই প্রক্রিয়ার খুঁটিনাটি জানি। শুধু তাই নয়, আমার তরুণ সহকর্মীদের নিয়ে প্রথমবার মোবাইল টেলিফোনে এসএমএস পাঠিয়ে রেজিস্ট্রেশন করার একটা প্রক্রিয়া শুরু করে এক সময় অনেক পরিশ্রম বাঁচিয়ে দিয়েছি। এখন ইন্টারনেট অনেক সহজলভ্য হয়েছে, আরও সহজে আরও অনেক কিছু করা সম্ভব হয়ে গেছে।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একবার আমাদের ভর্তি প্রক্রিয়ার সাহায্য করতে বলা হয়েছিল, তখন চার লাখ ছেলেমেয়ের ভর্তি প্রক্রিয়ায় আমরা যুক্ত ছিলাম। তাদের উত্তরপত্র প্রক্রিয়া করে দিয়েছিলাম। এবারে যখন মেডিক্যাল কলেজের ভর্তিপরীক্ষা শুরু হয়েছে, তখন হঠাৎ করে জানতে পারলাম আমাদের কয়েকজনকে এই পরীক্ষা প্রক্রিয়াটি ঠিকভাবে করা হচ্ছে কিনা, সেটা তদারক করার জন্যে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। অন্যের কাজ ‘তদারক’করা খুবই বিপজ্জনক কাজ, যিনি করছেন এবং যিনি তদারক করছেন—দু’জনেই দু’জনকে সন্দেহের চোখে দেখেন, তাই এই কাজে আমি খুব আগ্রহী ছিলাম না। কিন্তু দায়িত্ব দেওয়া হলে না গিয়ে উপায় থাকে না। কাজেই আমি অত্যন্ত সংকোচের সঙ্গে গিয়েছিলাম এবং অনেক বড় বিস্ময় এবং আনন্দ নিয়ে আবিষ্কার করেছি, এই দেশের বড় বড় ডাক্তার এবং শিক্ষকেরা আমাকে ‘তদারককারী’ না ভেবে নিজেদের একজন হিসেবে গ্রহণ করেছেন।

এবারের মেডিক্যাল ভর্তি প্রক্রিয়াটি যে অসাধারণ নৈপুণ্য নিয়ে শেষ করা হয়েছে—তার কোনো তুলনা নেই। (সেটি মোটেও এক কথায় শেষ করা যাবে না, আমাকে কোনও এক সময় গুছিয়ে লিখতে হবে।) কাজেই তারা কিভাবে সারাদেশের সব মেডিক্যাল পরীক্ষার্থীর ভর্তি পরীক্ষা নিয়েছেন আমি সেটা খুব কাছে থেকে দেখার সুযোগ পেয়েছি। আমি এখন আগের থেকে আরো অনেক বেশি আত্মবিশ্বাস নিয়ে বলতে পারি, এই দেশে সব বিশ্ববিদ্যালয় মিলে একটি (বা দুই-একটি) সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার মাঝে বিন্দুমাত্র সমস্যা নেই। তার জন্য মাত্র একটি কাজ করতে হবে, সেটি হচ্ছে সবাই মিলে একটি সিদ্ধান্ত নেওয়া। (আমি অবশ্যি এটাও জানি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো কখনও নিজ থেকে সেই সিদ্ধান্ত নেবে না। তাদের সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য করাতে হবে।)

ন্যাড়া বার-বার বেলতলা যায় না, কিন্তু আমি ন্যাড়া অবস্থায় একাধিকবার বেলের আঘাতে ক্ষত-বিক্ষত হয়েও কেন এখনও বেলতলায় যাচ্ছি, তার একটা বড় কারণ আছে। অনেকে কারণটি অনুমানও করতে পারবেন, সেটি হচ্ছে আমাদের রাষ্ট্রপতি এই দেশের ভাইস চ্যান্সেলরদের একটি সভায় তাদের অনুরোধ করেছেন সব বিশ্ববিদ্যালয় মিলে একটি ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে ছেলেমেয়েদের কষ্ট থেকে মুক্তি দিতে। আমাদের দেশের শিক্ষক ভাইস চ্যান্সেলররা একেবারে নিজের চোখে দেখেও ছেলেমেয়েদের কষ্টটি কোনোদিন অনুভব করতে পারেননি, কিন্তু মহামান্য রাষ্ট্রপতি বঙ্গভবনে থেকেও ছেলেমেয়েদের কষ্টটি অনুভব করেছেন, সেজন্য তার প্রতি আমার কৃতজ্ঞতার শেষ নেই।

এখন কী হবে আমি জানি না। অনুমান করছি রাষ্ট্রপতির এই অনুরোধটিকে বাংলাদেশের ভাইস চ্যান্সেলররা হেলাফেলা করে ফেলে রাখতে পারবেন না। লোক দেখানোর জন্যে হলেও তাদের এটা নিয়ে বসতে হবে। আলোচনা করতে হবে এবং এর পক্ষে কিংবা বিপক্ষে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। তারা যদি পক্ষে সিদ্ধান্ত নেন তাহলে তাদের আগে থেকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে রাখি। এই দেশের উচ্চশিক্ষার জন্যে এর থেকে বড় কাজ আর কিছু হতে পারে না।

আর যদি এর বিপক্ষে সিদ্ধান্ত নেন? কিংবা ‘ধরি মাছ না ছুঁই পানি’ ধরনের একটা সিদ্ধান্ত নেন, যেটা দিয়ে রাষ্ট্রপতির অনুরোধটি বিবেচনা করা হবে, কিন্তু নানা ধরনের যুক্তি দেখিয়ে সবাইকে বোঝানো হবে যে, এটি আসলে করা যাবে না, তখন আমরা কী করব? তখন শুধু বিশাল একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলেই কি আমরা থেমে থাকব?

লেখক: কথাসাহিত্যিক, শিক্ষক, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট

সাদাসিধে কথা

পাঠকের পছন্দ

গরমে ঘামাচিতে জেরবার?

ভ্রমণের সময় যা মনে রাখবেন

কীভাবে হবেন ভালো সহকর্মী?

সর্বাধিক পঠিত
  1. বক্স অফিসে ঘুরে দাঁড়াল আমির খান, দ্বিতীয় দিনে বাজিমাত
  2. ফের বক্স অফিসে ব্যর্থ হচ্ছেন আমির খান?
  3. করণ জোহরের শো থেকে বাদ পড়লেন চার প্রতিযোগী
  4. ১২০ কোটির প্রস্তাব ফেরালেন আমির, ওটিটিতে মুক্তি দেবেন না সিনেমা?
  5. মাত্র ৫০০ টাকা নিয়ে মুম্বাই এসেছিলেন দিশা পাটানি
  6. অক্ষয় কুমারের ‘ওয়েলকাম টু দ্য জাঙ্গল’ সিনেমায় কী ঘটছে?
সর্বাধিক পঠিত

বক্স অফিসে ঘুরে দাঁড়াল আমির খান, দ্বিতীয় দিনে বাজিমাত

ফের বক্স অফিসে ব্যর্থ হচ্ছেন আমির খান?

করণ জোহরের শো থেকে বাদ পড়লেন চার প্রতিযোগী

১২০ কোটির প্রস্তাব ফেরালেন আমির, ওটিটিতে মুক্তি দেবেন না সিনেমা?

মাত্র ৫০০ টাকা নিয়ে মুম্বাই এসেছিলেন দিশা পাটানি

ভিডিও
স্বাস্থ্য প্রতিদিন : পর্ব ৫৫৪৭
স্বাস্থ্য প্রতিদিন : পর্ব ৫৫৪৭
এক্সপার্ট টুডেস কিচেন : পর্ব ৩০২
এক্সপার্ট টুডেস কিচেন : পর্ব ৩০২
ফাউল জামাই : পর্ব ১০৫
ফাউল জামাই : পর্ব ১০৫
কনকা সেরা পরিবার, সিজন ০৩, গ্র্যান্ড ফিনালে
কনকা সেরা পরিবার, সিজন ০৩, গ্র্যান্ড ফিনালে
গানের বাজার, পর্ব ২৩৬
জোনাকির আলো : পর্ব ১২৮
জোনাকির আলো : পর্ব ১২৮
রাতের আড্ডা : পর্ব ০৮
এ লগন গান শোনাবার : পর্ব ২০৫
এ লগন গান শোনাবার : পর্ব ২০৫
ছুটির দিনের গান : পর্ব ৪১৫ (সরাসরি)
ছুটির দিনের গান : পর্ব ৪১৫ (সরাসরি)
ছাত্রাবাঁশ : পর্ব ১৭

Alhaj Mohammad Mosaddak Ali

Chairman

NTV Online, BSEC Building (Level-8), 102 Kazi Nazrul Islam Avenue, Karwan Bazar, Dhaka-1215 Telephone: +880255012281 up to 5, Fax: +880255012286 up to 7

Alhaj Mohammad Mosaddak Ali

Chairman

NTV Online, BSEC Building (Level-8), 102 Kazi Nazrul Islam Avenue, Karwan Bazar, Dhaka-1215 Telephone: +880255012281 up to 5, Fax: +880255012286 up to 7

Browse by Category

  • About NTV
  • Career
  • NTV Programmes
  • Advertisement
  • Web Mail
  • NTV FTP
  • Satellite Downlink
  • Europe Subscription
  • USA Subscription
  • Privacy Policy
  • Terms & Conditions
  • Contact
  • Archive

NTV Prime Android App

Find out more about our NTV: Latest Bangla News, Infotainment, Online & Live TV

Qries

Reproduction of any content, news or article published on this website is strictly prohibited. All rights reserved

x